নিজস্ব সংবাদদাতা

ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ২০২৫ স্কোয়াড থেকে বাদ জসপ্রিত বুমরাহ

১২ ফেব্রুয়ারি,কলকাতা: আসন্ন আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতের সম্ভাবনা একটি বড় ধাক্কা খেল। ভারতের নাম্বার ওয়ান পেস বলার জাসপ্রিত বুমরাহ মঙ্গলবার টুর্নামেন্ট থেকে বাদ পড়েছেন। গত মাসে সিডনিতে বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফির শেষ টেস্টের সময় বুমরাহ পিঠের নিচের অংশে চোট পেয়েছিলেন এবং তখন থেকেই তিনি মাঠের বাইরে ছিলেন। নির্বাচকরা ১৫ সদস্যের দলে তার বদলি হিসেবে পেসার হর্ষিত রানাকে অন্তর্ভুক্ত করেছেন।চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি পাকিস্তানে ১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হলেও ভারতের খেলা হবে দুবাইয়ে। ২০ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ, ২৩ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান এবং ৩ মার্চ নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হবে তারা।

Read More

বড় বাজারে হাজির ১৫ কেজি ওজনের বিশাল কাতলা

৯ ফেব্রুয়ারি,কলকাতা: কলকাতায় বড়বাজারের প্রবেশ মুখ গিরিশ পার্কে ‘মাছ-ভাত’ উৎসব পালন করল বাংলা পক্ষ। রাস্তায় বসেই বিশাল ১৫ কেজি ওজনের কাতলা মাছ কাটা হয় । শুধু একটি মাছ নয়,আরো প্রচুর মাছ রাস্তাতেই কাটা হয়। শুটকি মাছও রান্না হয় বাংলা পক্ষর তরফে। বাংলা পক্ষর আয়োজনে মাছ-ভাত খেলো হাজারও বাঙালি। বাংলা পক্ষর ‘মাছ-ভাত’ উৎসব থেকে তীব্র আক্রমণ শানানো হয় বিজেপি কাউন্সিলর মীনাদেবী পুরোহিত এবং আসানসোলের সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহাকে । সম্প্রতি বিজেপি কাউন্সিলর মীনাদেবী পুরোহিত কলকাতা পুরসভায় খোলা বাজারে মাছ মাংস বিক্রি নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছিলেন। যুক্তি দিয়েছিলেন মাছের গন্ধে গা ঘিনঘিন করে। মাছ মাংস থেকে পরিবেশ দূষণ ছড়ায়। অন্যদিকে তৃণমূল কংগ্রেসের আসানসোলের সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা সারা ভারতে আমিষ খাবার নিষিদ্ধ করার ডাক দেন। এরই প্রতিবাদে বাংলা পক্ষ এদিন ‘মাছ-ভাত’ উৎসবের ডাক দেয়। বাংলা পক্ষর সাধারণ সম্পাদক গর্গ চট্টোপাধ্যায় জানান,”আজ গিরিশ পার্কে মাছ-ভাত উৎসব পালন করল বাংলা পক্ষ, আগামী দিনে সারা বড় বাজার জুড়ে মাছ-ভাত উৎসব পালন হবে। বাঙালি আজ গুজরাটে গিয়ে, মধ্যপ্রদেশে গিয়ে, রাজস্থানে গিয়ে বলতে পারবে ওরা ওখানে কি খাবে ? তা নিয়ে মতামত দিতে পারবে ? তাই বাঙালিও বহিরাগতদের কথায় মাছ খাওয়া এবং বিক্রি বন্ধ করবে না। কাউন্সিলর মীনাদেবী পুরোহিতের সমস্যা হলে তিনি তার নিজের রাজ্যে ফিরে যেতে পারেন।”বাংলা পক্ষর শীর্ষ পরিষদ সদস্য ও সাংগঠনিক সম্পাদক কৌশিক মাইতি হুংকার দিয়ে বলেছেন, “কলকাতার বিজেপি কাউন্সিলর মীনাদেবী পুরোহিত বা আসানসোলের সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা বাংলার সংস্কৃতির বিরোধী মন্তব্য করেছেন। সেটার পালটা হিসেবেই এমন পদক্ষেপ করা হয়েছে।” এদিনের বাংলা পক্ষর ‘মাছ-ভাত’ উৎসবে উপস্থিত ছিলেন বাংলা পক্ষর শীর্ষ পরিষদ সদস্য মনোজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, মনন মন্ডল, সম্রাট কর, অরিন্দম চট্টোপাধ্যায়, আব্দুল লতিফ, সৌম্য কান্তি ঘোরই এবং মহম্মদ সাহিন। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন বাংলা পক্ষর পশ্চিম বর্ধমান জেলা সম্পাদক অক্ষয় বন্দ্যোপাধ্যায়, উত্তর চব্বিশ পরগণা শহরাঞ্চলের সম্পাদক পিন্টু রায় , বাঁকুড়ার জেলা সম্পাদক অচিন্ত্য কুমার নাথ, দক্ষিণ চব্বিশ পরগণার জেলা সম্পাদক কুশনাভ মন্ডল,নদিয়ার জেলা সম্পাদক মধুসূদন ঘোষ, পুরুলিয়ার জেলা সম্পাদক আজিম শেখ ও বাংলা পক্ষর আরো অনেক সদস্য।

Read More

আমেরিকা ফেরত ১০৪ জন অবৈধ অনুপ্রবেশকারীর মধ্যে ৩৩ জন গুজরাটের, বাংলার শূন্য

৬ ফেব্রুয়ারি,কলকাতা: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে C-17 গ্লোবমাস্টার মিলিটারি উড়োজাহাজ ১০৪ জন নথিবিহীন অনুপ্রবেশকারীকে নিয়ে ভারতে ফিরলো । প্রথমে দিল্লিতে নামার কথা থাকলেও মোদী সরকার উড়োজাহাজটিকে দিল্লির পরিবর্তে পাঞ্জাবের অমৃতসরে অবতরণে অনুমতি দেয়। ১০৪ জনের মধ্যে গুজরাটের ৩৩ জন,হরিয়ানার ৩৩ জন, পাঞ্জাবের ৩০ জন, মহারাষ্ট্রের ৩ জন এবং উত্তর প্রদেশ ও চন্ডিগড় থেকে ২ জন করে। ১ জনের কোনো পরিচয় পাওয়া যায়নি। নরেন্দ্র মোদি সরকার মোট ১৮,০০০ অবৈধ অনুপ্রবেশকারীকে এখনই আমেরিকা থেকে ফিরিয়ে নিয়ে ট্রাম্প সরকারকে সহযোগিতা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী প্রায় ৮ লক্ষ ভারতীয় অবৈধ অনুপ্রবেশকারী এই মুহুর্ত্বে আছে আমেরিকায় যার মধ্যে অধিকাংশ গুজরাট এবং পাঞ্জাব থেকে।

Read More

বাজেটে ব্রাত্য বাংলা

২ ফেব্রুয়ারি,কলকাতা: গতবার ১৮ জন বিজেপি সাংসদ নিয়েও বাজেটে বাংলা ছিল বঞ্চিত, এবারেও ১২ জন সাংসদ নিয়েও বাংলার ভাগ্যে সিকে ছিঁড়ল না। ১ তারিখ দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন কেন্দ্রীয় বাজেট পেশ করলেন। এই বাজেট ভারতের বাজেট না বিহার, দিল্লি, অন্ধ্রের বাজেট , এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বিরোধীরা। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী সহ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, অমিত মিত্র প্রমুখ এই বাজেটকে দিশাহীন আখ্যা দিয়েছেন।গত অর্থবর্ষের সংশোধিত বাজেটের থেকে অর্ধেকেরও কম হয়ে গিয়েছে দমদম বিমানবন্দর-নিউগড়িয়া ভায়া রাজারহাট মেট্রো প্রকল্পের বরাদ্দ। এই প্রকল্পে গত অর্থবর্ষে সংশোধিত বাজেট ছিল ১৫৫০ কোটি। এবার তা হয়েছে ৭২০.৭২ কোটি। ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোর ক্ষেত্রে সে অর্থে কোনও বদল হয়নি। এই প্রকল্পে গত অর্থবর্ষে বরাদ্দ হয়েছিল ৯০৬ কোটি টাকা। সংশোধিত বরাদ্দে যা কমে হয়ে গেছে ৫০০ কোটি টাকা। এবারও কোনও বদল হয়নি। সামান্য বেড়েছে জোকা-বিবাদি বাগ ভায়া মাঝেরহাট মেট্রোর বরাদ্দ। গত অর্থবর্ষে ১২০৮.৬১ কোটি টাকা বরাদ্দ হলেও সংশোধিত বাজেটে তা কমে হয় ৮৫০ কোটি টাকা। এবার তা ৬৪ কোটি টাকা বেড়ে হয়েছে ৯১৪ কোটি টাকা। শুধু বাংলা নয়, বঞ্চনার ছবি দেখা গেল রেলের সুরক্ষার দিকেও। আলাদাভাবে সেভাবে সুরক্ষা ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর কোনও ইঙ্গিত মিলল না। পরপর দু’বছর রেলের বাজেট আটকে থাকল ২.৫২ লাখ কোটি টাকাতেই। নতুন রেল লাইন, নতুন ট্রেন, নতুন স্টেশন, নতুন কারখানা— কিছুরই ঘোষণা করা হল না।বাংলার উত্তর অংশের অর্থনীতি মূলত চা নির্ভর। অথচ চা নিয়ে একটিও শব্দ খরচ করেননি অর্থমন্ত্রী। টি অ্যাসোশিয়েশন অফ ইন্ডিয়ার উত্তরবঙ্গের চেয়ারম্যান চিন্ময় ধর বলেন, ‘এই বাজেট নিয়ে কিছু বলার নেই আমাদের। আমরা আশাহত। গত একবছর চায়ের নিলাম, চায়ের উৎপাদন দুই ক্ষেত্রেই মার খেয়েছি আমরা। হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে উত্তরবঙ্গে। ন্যূনতম কোনও বিশেষ সুবিধাও আমরা পেলাম না।” আগে বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা হত। গত কয়েক বছর এসব উধাও। ২০২৪ সাল উত্তরবঙ্গের চা-শিল্পে মহাসংকট তৈরি করে। পাশাপাশি বিদেশ থেকে (কেনিয়া) অবাধে চা আমদানি হয়েছে। গত ৫ বছরের বাজেট বিশ্লেষণ করে চা-মহলের একাংশ জানিয়েছে, উত্তরঙ্গের চা-শিল্প কার্যত বঞ্চিত। দেশে এই মুহূর্তে সবচেয়ে বেশি চা-শিল্পে মানুষ কর্মরত। বিদেশে চা-রপ্তানিতেও গত ১০ বছর যথেষ্টই পিছিয়ে রয়েছে দেশ। চা উৎপাদন করতে যে খরচ হয়, সেই টাকাই উঠে আসে না অনেক বাগানে চা বিক্রি করে। আর একবার চায়ের মিনিমাম ফ্লোর প্রাইস ঠিক করার দাবিও করেছেন অনেকেই।বিহার বন্যার জন্য বাজেট পেলেও বাংলা এক পয়সাও পায়নি। বাংলার উত্তরে এইম্‌স ও শিলিগুড়িতে মেট্রোর কোনও ঘোষণা এই বাজেটে আসেনি। উড়ান প্রকল্পে বিহার পেলেও বাংলার ভাগ্য প্রায় শূন্য। বাজেটে পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলির উন্নতির কথা বললেও বাংলা ব্রাত্যই থেকে গেল। ঘাটাল ও কান্দি মাস্টার প্ল্যানে বরাদ্দ শূন্য। গঙ্গা ভাঙন রোধে নেই কোনও বরাদ্দ। বেঙ্গল কেমিক্যালস এর জন্য বরাদ্দ মাত্র এক লক্ষ টাকা। রাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণার উৎকর্ষে স্বাক্ষর রাখার প্রতষ্ঠানগুলির প্রাপ্তি প্রায় শূন্য। বরং এই অর্থ পেয়েছে বেসরকারি সংস্থাগুলি।‘ভারতীয় ভাষা পুস্তক প্রকল্পে’ স্কুল এবং উচ্চ শিক্ষায় বিভিন্ন ভারতীয় ভাষার ডিজিটাল বই তৈরির বিষয়টি নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন সদ্য প্রাক্তন রাজ্যসভার সাংসদ জহর সরকার। তিনি বলেন, “ভাষিণী অ্যাপটির মাধ্যমে বিভিন্ন ভারতীয় ভাষা তর্জমা করে আদানপ্রদানের কথা বহু দিন ধরে বলা হলেও তা এখনও নড়বড়ে। ভাষা চর্চায় ভারতের বহুভাষিক ঐতিহ্য রক্ষার বদলে ঘুরপথে হিন্দির প্রভাব বাড়ানোই এই সরকারের লক্ষ্য।”

Read More

জৌলুসহীন বইমেলা ! খাবারের স্টলে ভিড় বেশি ,বইয়ের স্টল ফাঁকা।

কলকাতা : জানুয়ারি 31, 2025: ২৮ শে জানুয়ারি থেকে সল্টলেক করুণাময়ী বইমেলা প্রাঙ্গনে শুরু হয়েছে ৪৮ তম কলকাতা আন্তরাষ্ট্রীয় বইমেলা। প্রতিবছর বইমেলা নিয়ে বাঙালি বইপ্রেমিকদের তুমুল আগ্রহ উদ্দীপনা থাকে। কিন্তু এবছর ছবি অন্য। বিগত বছর গুলির মতো এবছর তেমন সাড়া জাগানো ভিড় চোখে পড়ছেনা স্টল গুলিতে। বড় স্টল গুলিও ভিড় টানতে ব্যর্থ। প্রশ্ন উঠছে বই প্রেমিক বাঙালি কি বই বিমুখ হয়ে পড়েছে ? অন্যদিকে ফুড স্টল গুলিতে প্রায় সবসময় ভিড় লেগেই আছে। অনেকে কটাক্ষের সুরে বলছে এটা বইমেলা না খাদ্য মেলা মাঝে মাঝে বোঝাই যাচ্ছে না। প্রশ্ন উঠছে গিল্ডের ভূমিকা নিয়েও। প্রকাশকরা চাতক পাখির মতো তাকিয়ে আছে সপ্তাহান্তের দিকে। আগামী শনি ও রবিবার বই প্রেমিকরা ভিড় করবে বইয়ের স্টলে এটাই তাদের আশা।

Read More

ব্যাপক বিক্রি, বইমেলায় বাংলা পক্ষ প্রকাশিত এই বইটি ‘বেস্ট সেলার’? কী আছে বইটিতে ?

কলকাতা : জানুয়ারি 30, 2025: বইমেলায় প্রতিবার অসংখ্য নতুন বই প্রকাশিত হয় । এবারও তার ব্যতিক্রম নয়। এবছর প্রচুর নতুন বই প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন প্রকাশনা সংস্থা দ্বারা । তবে সেই বইগুলির মধ্য়ে সাড়া ফেলে দিয়েছে বাংলা পক্ষ প্রকাশিত একটি বই,”স্বাধীন ভারতে বাঙালির সংকট ও সমাধান”।  বাংলা পক্ষর সাধারণ সম্পাদক ডঃ গর্গ চট্টোপাধ্যায়ের দাবি “বাঙালির সমস্যা, হিন্দি সাম্রাজ্যবাদ ও বাঙালির লড়াই নিয়ে এত বিস্তারিত ও গুরুত্বপূর্ণ প্রবন্ধ সংকলন আগে কোথাও বেরোয়নি। বইটির মূল্য রাখা হয়েছে ১৭৫ টাকা, তবে ক্রেতারা অবশ্যই ক্রয়ের ক্ষেত্রে ছাড় পাবেন। এবার কলকাতা আন্তঃরাষ্ট্রীয় বইমেলায় বেস্ট সেলার হবে এটি। দেখা যাক। অবশ্যই সংগ্রহ করুন বাংলা পক্ষর স্টল নং-১০১এ থেকে। পূর্ত ভবন বা বিকাশ ভবনের ঠিক বিপরীতে গেট নম্বর ১ দিয়ে ঢুকে প্রথম স্টল।”

Read More

জমির ন্যায্য ক্ষতিপূরণ চেয়ে আমডাঙার সন্তোষপুরে পথ অবরোধ ভূমিহারা জমি মালিকদের

বারাসাত : জানুয়ারি 29, 2025: কলকাতা-শিলিগুড়ি সংযোগকারী ১২ নম্বর রাষ্ট্রীয় সড়ক সম্প্রসারণ পরিকল্পনা বাম আমলে ২০০৯ সালে ঘোষিত হলেও আজ ২০২৫ সালে এসেও তা সম্পূর্ণ হয়নি । উত্তর ২৪ পরগনার রাজবেরিয়া থেকে সন্তোষপুর পর্যন্ত প্রায় ১৭ কিলোমিটার অংশে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ এখনো শুরু করা যায়নি। কারণ জমি জট। ভূমিহারা জমি মালিকদের দাবি তাদের অধিগৃহীত জমির ন্যায্য ক্ষতিপূরণ তারা পায়নি। এনিয়ে তারা দীর্ঘদিন আন্দোলন করে আসছে। গত ২৯ তারিখ বিক্ষুদ্ধ জমি মালিকদের প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে বসেন উত্তর ২৪ পরগনার জেলা শাসক। অন্যদিকে ভূমিহারা জমির মালিকরা আমডাঙার সন্তোষপুরে পথ অবরোধ করে। জেলা শাসকের সঙ্গে বৈঠক শেষে ভূমিহারা জমির মালিকরা জানান,” ডিএম সাহেব আমাদের জানিয়েছেন পুরোনো সমস্যা নিয়ে সময় নষ্ট করবো না, আগামীতে অধিগৃহীত জমির ক্ষতিপূরণ সমস্যার সমাধান কিভাবে দ্রুত সম্ভব হবে সেটি বিবেচনা করা হবে।” স্থানীয় জনগণের দাবি,”প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করে,রোজ ছোট বড় দুর্ঘটনার সম্মুখীন হয় পথচারীরা। সরকারের উচিত দ্রুত ভূমিহারা জমি মালিকদের সঙ্গে আলোচনা করে জমি জটিলতা মিটিয়ে নিয়ে সড়ক সম্প্রসারণের কাজ দ্রুত শেষ করা।”

Read More