শ্রেষ্ঠা বলেন, “আমি এখন একাধিকারী সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে ছয় বছরেরও বেশি সময় ধরে অনেক কাজ করে চলেছি। আমি কিছু OTT প্ল্যাটফর্মেও কয়েকটি প্রজেক্টে কাজ করেছি। ‘বহরূপী’ যেন একটি পরিপূর্ণতা! ২০২১ সালে আমি বনী চক্রবর্তীর সঙ্গে পরিচিত হয়েছিলাম। আমরা ৩১ ডিসেম্বর একটি গিগ করতে চেয়েছিলাম, কিন্তু কোভিডের কারণে সেটা সম্ভব হয়নি। বনী দা আমার সহকর্মী এবং পারস্পরিক পরিচিতদের মাধ্যমে জানতে পারলেন যে আমি আছি এবং একজন সক্ষম গায়িকা! একদিন দুপুরে তিনি আমাকে যোগাযোগ করলেন। আমি তখন স্কুলে ক্লাস নিচ্ছিলাম। তিনি আমাকে বললেন যে তিনি আমার ভোকাল রেকর্ড করতে চান একটি স্ক্র্যাচের জন্য, কিন্তু ‘বহরূপী’ নিয়ে কিছু বলেননি। তারপর একের পর এক ঘটনা ঘটতে থাকলো এবং আমি শেষমেশ ‘দকাতিয়া বাঁশী’ রেকর্ড করলাম।”
আরও বলেন-“আমি সবসময় বিভিন্ন চরিত্রে গান গাই। আমি রক অ্যান্ড রোল গাই সাধনার জন্য, শুধু রক মিউজিকের জন্য নয়। শাস্ত্রীয় সঙ্গীতে অনেক স্তর থাকে যেমন ঠুমরি, খেয়াল, এবং ধ্রুপদ। আমি যা গাই তা আমার হৃদয়ে মিশে যায়, তাই পরিবর্তনগুলো সহজেই গ্রহণ করতে পারি। আপনি কখনো ঠুমরি গানকে ভজনের মতো গাইতে পারবেন না, তাদের আত্মা আলাদা। আমি ছোটবেলা থেকেই এসব বিষয় ভালোভাবে বুঝতে পারতাম,”